ঢাকা ০৩:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি ::
আমাদের নিউজপোর্টালে আপনাকে স্বাগতম... সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

‘উদ্বেগ জানালেও সরকারের সঙ্গে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র’

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:১৫:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ৩৮ বার পড়া হয়েছে

উদ্বেগ জানালেও সরকারের সঙ্গে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র – দেশ রুপান্তরের খবর। এতে বলা হয় বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশের মানে এটা নয় যে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করার দায়িত্ব নেই – গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে মুখপাত্র ম্যাথু মিলার এ কথা বলেন।

ব্রিফিংয়ে একজন সাংবাদিক জানতে চান, সন্ত্রাস দমন, সীমান্ত নিরাপত্তা, সাইবার নিরাপত্তা, সামুদ্রিক নিরাপত্তা ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত না জানিয়ে বাংলাদেশের নতুন সরকারের সঙ্গে বড় পরিসরে কীভাবে কাজ করা সম্ভব? জবাবে ম্যাথু মিলার বলেন, সারা বিশ্বেই যুক্তরাষ্ট্রের এ ধরনের সম্পর্ক আছে।

ভারতের সাথে কোন টানাপড়েন নেই – ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য দিয়ে এমন শিরোনাম দৈনিক নয়া দিগন্তের।

বিস্তারিত বলা হয় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ভারতের সাথে আমাদের সম্পর্কে কোনো ধরনের টানাপড়েন নেই। গতকাল শুক্রবার আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ‘বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মনোভাবের কারণে দুই দেশের সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে কি না’ সাংবাদিকদের এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

বিএনপির ধীরে চলো নীতি – দৈনিক ইত্তেফাকের প্রধান শিরোনাম। এতে বলা হচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন এবং সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে টানা দুই মাস আন্দোলন করেছে বিএনপি। তার আগে গত এক বছরের বেশি সময় ধরে বিক্ষোভ, মানববন্ধন, বিভাগীয় সমাবেশ, রোডমার্চ করে আসছিল তারা। কিন্তু নির্বাচনের পরে নতুন করে আর বড় কোনো আন্দোলন কর্মসূচি নেই। তবে ‘ভোট বর্জন করায়’ বিচ্ছিন্নভাবে কোনো কোনো এলাকায় সাধারণ মানুষকে লিফলেটসহ ফুল দিয়ে ‘অভিনন্দন’ জানিয়েছেন দলটির নেতারা।

এরপর ৩০ জানুয়ারি সংসদ অধিবেশন শুরুর দিনে কালো পতাকা মিছিলের কর্মসূচি দিয়েছিল বিএনপি। কিন্তু রাজধানীতে অনুমতি না থাকায় পুলিশের বাধায় পণ্ড হয়ে যায়। এরপর নতুন করে কোনো কর্মসূচি দেয়নি দলটি। দলটির দায়িত্বশীল নেতারা জানান, নির্বাচনের পর শরিক ও সমমনা রাজনৈতিক জোটের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আন্দোলনের ব্যর্থতা ও নির্বাচনের পর সরকার গঠন হওয়া নিয়ে নানা ধরনের মূল্যায়নও করেছেন বিএনপি ও সমমনা দলের নেতারা। তারা আপাতত ধীরে চলো নীতিতে চলার পক্ষে মতামত তুলে ধরেছেন। কঠোর কোনো কর্মসূচিতে না যেয়ে ‘পরিস্থিতি’ বুঝে সামনে অগ্রসর হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

‘উদ্বেগ জানালেও সরকারের সঙ্গে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র’

আপডেট সময় : ১০:১৫:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

উদ্বেগ জানালেও সরকারের সঙ্গে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র – দেশ রুপান্তরের খবর। এতে বলা হয় বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশের মানে এটা নয় যে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করার দায়িত্ব নেই – গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে মুখপাত্র ম্যাথু মিলার এ কথা বলেন।

ব্রিফিংয়ে একজন সাংবাদিক জানতে চান, সন্ত্রাস দমন, সীমান্ত নিরাপত্তা, সাইবার নিরাপত্তা, সামুদ্রিক নিরাপত্তা ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত না জানিয়ে বাংলাদেশের নতুন সরকারের সঙ্গে বড় পরিসরে কীভাবে কাজ করা সম্ভব? জবাবে ম্যাথু মিলার বলেন, সারা বিশ্বেই যুক্তরাষ্ট্রের এ ধরনের সম্পর্ক আছে।

ভারতের সাথে কোন টানাপড়েন নেই – ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য দিয়ে এমন শিরোনাম দৈনিক নয়া দিগন্তের।

বিস্তারিত বলা হয় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ভারতের সাথে আমাদের সম্পর্কে কোনো ধরনের টানাপড়েন নেই। গতকাল শুক্রবার আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ‘বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মনোভাবের কারণে দুই দেশের সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে কি না’ সাংবাদিকদের এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

বিএনপির ধীরে চলো নীতি – দৈনিক ইত্তেফাকের প্রধান শিরোনাম। এতে বলা হচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন এবং সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে টানা দুই মাস আন্দোলন করেছে বিএনপি। তার আগে গত এক বছরের বেশি সময় ধরে বিক্ষোভ, মানববন্ধন, বিভাগীয় সমাবেশ, রোডমার্চ করে আসছিল তারা। কিন্তু নির্বাচনের পরে নতুন করে আর বড় কোনো আন্দোলন কর্মসূচি নেই। তবে ‘ভোট বর্জন করায়’ বিচ্ছিন্নভাবে কোনো কোনো এলাকায় সাধারণ মানুষকে লিফলেটসহ ফুল দিয়ে ‘অভিনন্দন’ জানিয়েছেন দলটির নেতারা।

এরপর ৩০ জানুয়ারি সংসদ অধিবেশন শুরুর দিনে কালো পতাকা মিছিলের কর্মসূচি দিয়েছিল বিএনপি। কিন্তু রাজধানীতে অনুমতি না থাকায় পুলিশের বাধায় পণ্ড হয়ে যায়। এরপর নতুন করে কোনো কর্মসূচি দেয়নি দলটি। দলটির দায়িত্বশীল নেতারা জানান, নির্বাচনের পর শরিক ও সমমনা রাজনৈতিক জোটের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আন্দোলনের ব্যর্থতা ও নির্বাচনের পর সরকার গঠন হওয়া নিয়ে নানা ধরনের মূল্যায়নও করেছেন বিএনপি ও সমমনা দলের নেতারা। তারা আপাতত ধীরে চলো নীতিতে চলার পক্ষে মতামত তুলে ধরেছেন। কঠোর কোনো কর্মসূচিতে না যেয়ে ‘পরিস্থিতি’ বুঝে সামনে অগ্রসর হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি।