ঢাকা ০২:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি ::
আমাদের নিউজপোর্টালে আপনাকে স্বাগতম... সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

আমরা যখন গলা উঁচিয়ে বলি যে,পাহাড়ে রাষ্ট্রীয় বাহিনী পার্বত্যবাসীর আন্দোলনকে নস্যাৎ করতে নানা দল-উপদল সৃষ্টি করছে এবং তাদের প্রমোট করছে প্রতিনিয়ত। তখন একটি দল এসে বারেবারেই বলে,”পাহাড়ে ৪-৫টি রাজনৈতিক দল,কাদেরকে সমর্থন করবো,এই…. সেই… হাবি… জাবি।”

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:০৯:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ মে ২০২৪ ৩৭ বার পড়া হয়েছে

আমরা যখন গলা উঁচিয়ে বলি যে,পাহাড়ে রাষ্ট্রীয় বাহিনী পার্বত্যবাসীর আন্দোলনকে নস্যাৎ করতে নানা দল-উপদল সৃষ্টি করছে এবং তাদের প্রমোট করছে প্রতিনিয়ত। তখন একটি দল এসে বারেবারেই বলে,”পাহাড়ে ৪-৫টি রাজনৈতিক দল,কাদেরকে সমর্থন করবো,এই…. সেই… হাবি… জাবি।”

আসলে সমস্যাটা আমাদের নয়,সেই সমস্ত মানুষদের,যাদের ভালো-মন্দ বোঝার সামর্থ্য নেই এবং সাহসের সাথে লড়াই করার যোগ্যতাও নেই। তাই তারা অজুহাত তুলে আন্দোলন থেকে দুরে থাকতে চায়। ধ্বংসস্তুপের সামনে দাঁড়িয়ে একটি নিশ্চিন্ত জীবন-যাওন করতে চায়।

আর এরাই হচ্ছে পৃথিবীর সবথেকে সুবিধাবাদীর দল…. যারা শত্রু এলেও বলে,”আমার ঘরে ভাত খেয়ে যান,বিনিময়ে আমাকে ক্ষতি করবেন না। আমি নিরপেক্ষদের দলে।”

অপরদিকে রাষ্ট্রের সেই সমস্ত প্রমোট করা এবং সৃষ্টি করা দলগুলোকে জনসংহতি সমিতি রাজনৈতিকভাবে এবং সামাজিকভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা করলে,আরেকটি দল এসে গলা ফাঁটিয়ে চেঁচিয়ে বলে,”ভাতৃঘাতি সংঘাত বন্ধ কর,করতে হবে। ”

বাস্তবিকপক্ষে ভাতৃত্বের প্রকৃত সংজ্ঞা এবং ভাইয়ের কর্তবঢ় ও দায়িত্ব কি এরা নিজেরাই জানে না।

 

ভিডিওতে স্পষ্টতই ইউপিডিএফ(গণতান্ত্রিক)-এর কমান্ডার বর্ণ চাকমা স্বীকার করছে,তারা সেনাবাহিনীর সাথে পরামর্শ করে হরিণা গিয়েছে এবং এটাই সত্য।

গত ০৩ মে তারা খাগড়াছড়ি-লংগদু হয়ে সুবলং-এ এসেছিল। ঐদিন রাত্রেই তাদের হরিণা যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কোন না কোন কারণে তারা রাতে না গিয়ে সকালেই হরিণার উদ্দেশ্যে রওনা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আমরা যখন গলা উঁচিয়ে বলি যে,পাহাড়ে রাষ্ট্রীয় বাহিনী পার্বত্যবাসীর আন্দোলনকে নস্যাৎ করতে নানা দল-উপদল সৃষ্টি করছে এবং তাদের প্রমোট করছে প্রতিনিয়ত। তখন একটি দল এসে বারেবারেই বলে,”পাহাড়ে ৪-৫টি রাজনৈতিক দল,কাদেরকে সমর্থন করবো,এই…. সেই… হাবি… জাবি।”

আপডেট সময় : ০১:০৯:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ মে ২০২৪

আমরা যখন গলা উঁচিয়ে বলি যে,পাহাড়ে রাষ্ট্রীয় বাহিনী পার্বত্যবাসীর আন্দোলনকে নস্যাৎ করতে নানা দল-উপদল সৃষ্টি করছে এবং তাদের প্রমোট করছে প্রতিনিয়ত। তখন একটি দল এসে বারেবারেই বলে,”পাহাড়ে ৪-৫টি রাজনৈতিক দল,কাদেরকে সমর্থন করবো,এই…. সেই… হাবি… জাবি।”

আসলে সমস্যাটা আমাদের নয়,সেই সমস্ত মানুষদের,যাদের ভালো-মন্দ বোঝার সামর্থ্য নেই এবং সাহসের সাথে লড়াই করার যোগ্যতাও নেই। তাই তারা অজুহাত তুলে আন্দোলন থেকে দুরে থাকতে চায়। ধ্বংসস্তুপের সামনে দাঁড়িয়ে একটি নিশ্চিন্ত জীবন-যাওন করতে চায়।

আর এরাই হচ্ছে পৃথিবীর সবথেকে সুবিধাবাদীর দল…. যারা শত্রু এলেও বলে,”আমার ঘরে ভাত খেয়ে যান,বিনিময়ে আমাকে ক্ষতি করবেন না। আমি নিরপেক্ষদের দলে।”

অপরদিকে রাষ্ট্রের সেই সমস্ত প্রমোট করা এবং সৃষ্টি করা দলগুলোকে জনসংহতি সমিতি রাজনৈতিকভাবে এবং সামাজিকভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা করলে,আরেকটি দল এসে গলা ফাঁটিয়ে চেঁচিয়ে বলে,”ভাতৃঘাতি সংঘাত বন্ধ কর,করতে হবে। ”

বাস্তবিকপক্ষে ভাতৃত্বের প্রকৃত সংজ্ঞা এবং ভাইয়ের কর্তবঢ় ও দায়িত্ব কি এরা নিজেরাই জানে না।

 

ভিডিওতে স্পষ্টতই ইউপিডিএফ(গণতান্ত্রিক)-এর কমান্ডার বর্ণ চাকমা স্বীকার করছে,তারা সেনাবাহিনীর সাথে পরামর্শ করে হরিণা গিয়েছে এবং এটাই সত্য।

গত ০৩ মে তারা খাগড়াছড়ি-লংগদু হয়ে সুবলং-এ এসেছিল। ঐদিন রাত্রেই তাদের হরিণা যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কোন না কোন কারণে তারা রাতে না গিয়ে সকালেই হরিণার উদ্দেশ্যে রওনা হয়।