ঢাকা ০১:২৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি ::
আমাদের নিউজপোর্টালে আপনাকে স্বাগতম... সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

‘প্রভাবশালীদের গোপন পাসপোর্ট’

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:২৭:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ৪০ বার পড়া হয়েছে

প্রভাবশালীদের গোপন পাসপোর্ট’- দৈনিক যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম এটি।

খবরে বলা হয়েছে, অখ্যাত কয়েকটি ক্যারিবীয় দ্বীপরাষ্ট্রের পাসপোর্ট প্রকল্পে দুহাতে টাকা ঢালছেন বাংলাদেশি কোটিপতিরা।

তাদের মধ্যে অনেকে পেয়েও গেছেন এসব পাসপোর্ট।

বিনিয়োগকারীদের মধ্যে রাজনীতিবিদ ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ছাড়াও আছেন সরকারি-বেসরকারি সেক্টরের প্রভাবশালীরা।

তবে বিদেশি পাসপোর্ট প্রকল্পে বিনিয়োগের পুরোটাই পাচার হচ্ছে-এমন সন্দেহ করে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। এমনকি এ নিয়ে কয়েক দফা বৈঠকে বসে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

এ ধরনের পাসপোর্ট গ্রহীতাদের তালিকা তৈরির সিদ্ধান্ত নিলেও পরে বিষয়টি আর বেশিদূর এগোয়নি।

প্রতিবেদনটিতে এভাবে পাসপোর্ট নেয়া এবং পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা কয়েকজন রাজনীতিবিদ ও ধনাঢ্য ব্যক্তির নামও দেয়া হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ক্যারিবীয় কয়েকটি দ্বীপরাষ্ট্রের পাসপোর্টে ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিশ্বের বহুদেশে ভিসামুক্ত চলাচলের সুবিধা রয়েছে।

এ কারণে কোটি টাকা বিনিয়োগে এসব দেশের পাসপোর্ট নিচ্ছেন অনেকে। এর মধ্যে গড়ে এককালীন দেড় থেকে দুই লাখ মার্কিন ডলার বিনিয়োগে নাগরিকত্বসহ পাসপোর্ট দেয় অ্যান্টিগুয়া অ্যান্ড বারবুডা, ডমিনিকা ও ভানুয়াতুর মতো কয়েকটি ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্র।

এমনকি কয়েকটি দেশ সরাসরি তাদের জাতীয় উন্নয়ন তহবিলে অর্থ জমা নেয়। আবার কয়েকটির আবাসন প্রকল্পে বিনিয়োগের ৩ থেকে ৫ মাসের মধ্যেই নাগরিকত্ব মেলে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

‘প্রভাবশালীদের গোপন পাসপোর্ট’

আপডেট সময় : ০৭:২৭:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

প্রভাবশালীদের গোপন পাসপোর্ট’- দৈনিক যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম এটি।

খবরে বলা হয়েছে, অখ্যাত কয়েকটি ক্যারিবীয় দ্বীপরাষ্ট্রের পাসপোর্ট প্রকল্পে দুহাতে টাকা ঢালছেন বাংলাদেশি কোটিপতিরা।

তাদের মধ্যে অনেকে পেয়েও গেছেন এসব পাসপোর্ট।

বিনিয়োগকারীদের মধ্যে রাজনীতিবিদ ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ছাড়াও আছেন সরকারি-বেসরকারি সেক্টরের প্রভাবশালীরা।

তবে বিদেশি পাসপোর্ট প্রকল্পে বিনিয়োগের পুরোটাই পাচার হচ্ছে-এমন সন্দেহ করে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। এমনকি এ নিয়ে কয়েক দফা বৈঠকে বসে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

এ ধরনের পাসপোর্ট গ্রহীতাদের তালিকা তৈরির সিদ্ধান্ত নিলেও পরে বিষয়টি আর বেশিদূর এগোয়নি।

প্রতিবেদনটিতে এভাবে পাসপোর্ট নেয়া এবং পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা কয়েকজন রাজনীতিবিদ ও ধনাঢ্য ব্যক্তির নামও দেয়া হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ক্যারিবীয় কয়েকটি দ্বীপরাষ্ট্রের পাসপোর্টে ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিশ্বের বহুদেশে ভিসামুক্ত চলাচলের সুবিধা রয়েছে।

এ কারণে কোটি টাকা বিনিয়োগে এসব দেশের পাসপোর্ট নিচ্ছেন অনেকে। এর মধ্যে গড়ে এককালীন দেড় থেকে দুই লাখ মার্কিন ডলার বিনিয়োগে নাগরিকত্বসহ পাসপোর্ট দেয় অ্যান্টিগুয়া অ্যান্ড বারবুডা, ডমিনিকা ও ভানুয়াতুর মতো কয়েকটি ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্র।

এমনকি কয়েকটি দেশ সরাসরি তাদের জাতীয় উন্নয়ন তহবিলে অর্থ জমা নেয়। আবার কয়েকটির আবাসন প্রকল্পে বিনিয়োগের ৩ থেকে ৫ মাসের মধ্যেই নাগরিকত্ব মেলে।