
- আপডেট সময় : ০৬:১৭:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ৭ বার পড়া হয়েছে
বাংলাদেশের হয়ে এদিন ওপেন করেন নাঈম শেখ ও নবাগত তানজীদ তামিম, যাদের দু’জনই বাঁহাতি।
ম্যাচের ২য় ওভারেই শ্রীলংকার অধিনায়ক বোলিংয়ে আনেন তার দলের প্রধান স্পিনার ডানহাতি মহেশ থিকসানাকে। নিজের ২য় বলেই তামিমকে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন তিনি।
এরপর দলীয় ২৫ রানে আরেক ডানহাতি ধনঞ্জয়া ডি সিলভা তুলে নেন নাঈম শেখকে।বাংলাদেশের পরের দুজন শান্ত ও সাকিব, এ দুজনও বাম হাতি ব্যাটার।
ফলে শ্রীলংকার বোলিংয়ের বিপক্ষে খানিকটা বেকায়দায় পড়তে হয়েছে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপকে। কারণ শ্রীলংকার ৬ জন বোলারের মধ্যে মাত্র একজনই ছিলেন বাঁহাতি।
বাংলাদেশের হয়ে পাঁচ নম্বরে দেখা যায় প্রথম একজন ডানহাতি ব্যাটসম্যান তৌহিদ হৃদয়কে। আর তার সাথে মিলেই ইনিংস সেরা ৫৯ রানের জুটি গড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত।
যদিও ম্যাচশেষ তিনি এটাকে কোন অসুবিধা হিসেবে মানতে চাননি।
“‘আমার মনে হয় না, এটা কোনো সমস্যা ছিল। কারণ, সবাই বাঁহাতি–ডানহাতি বোলারদের খেলার প্রস্তুতি নিয়েই আসে। তবে ব্যাটসম্যানরা উপরের দিকে পার্টনারশিপ গড়তে পারলে আমাদের এত স্ট্রাগল করতে হত না” – বলেন নাজমুল হোসেন।
হয়ে এদিন ওপেন করেন নাঈম শেখ ও নবাগত তানজীদ তামিম, যাদের দু’জনই বাঁহাতি।
ম্যাচের ২য় ওভারেই শ্রীলংকার অধিনায়ক বোলিংয়ে আনেন তার দলের প্রধান স্পিনার ডানহাতি মহেশ থিকসানাকে। নিজের ২য় বলেই তামিমকে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন তিনি।
এরপর দলীয় ২৫ রানে আরেক ডানহাতি ধনঞ্জয়া ডি সিলভা তুলে নেন নাঈম শেখকে।বাংলাদেশের পরের দুজন শান্ত ও সাকিব, এ দুজনও বাম হাতি ব্যাটার।
ফলে শ্রীলংকার বোলিংয়ের বিপক্ষে খানিকটা বেকায়দায় পড়তে হয়েছে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপকে। কারণ শ্রীলংকার ৬ জন বোলারের মধ্যে মাত্র একজনই ছিলেন বাঁহাতি।
বাংলাদেশের হয়ে পাঁচ নম্বরে দেখা যায় প্রথম একজন ডানহাতি ব্যাটসম্যান তৌহিদ হৃদয়কে। আর তার সাথে মিলেই ইনিংস সেরা ৫৯ রানের জুটি গড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত।
যদিও ম্যাচশেষ তিনি এটাকে কোন অসুবিধা হিসেবে মানতে চাননি।
“‘আমার মনে হয় না, এটা কোনো সমস্যা ছিল। কারণ, সবাই বাঁহাতি–ডানহাতি বোলারদের খেলার প্রস্তুতি নিয়েই আসে। তবে ব্যাটসম্যানরা উপরের দিকে পার্টনারশিপ গড়তে পারলে আমাদের এত স্ট্রাগল করতে হত না” – বলেন নাজমুল হোসেন।
হয়ে এদিন ওপেন করেন নাঈম শেখ ও নবাগত তানজীদ তামিম, যাদের দু’জনই বাঁহাতি।
ম্যাচের ২য় ওভারেই শ্রীলংকার অধিনায়ক বোলিংয়ে আনেন তার দলের প্রধান স্পিনার ডানহাতি মহেশ থিকসানাকে। নিজের ২য় বলেই তামিমকে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন তিনি।
এরপর দলীয় ২৫ রানে আরেক ডানহাতি ধনঞ্জয়া ডি সিলভা তুলে নেন নাঈম শেখকে।বাংলাদেশের পরের দুজন শান্ত ও সাকিব, এ দুজনও বাম হাতি ব্যাটার।
ফলে শ্রীলংকার বোলিংয়ের বিপক্ষে খানিকটা বেকায়দায় পড়তে হয়েছে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপকে। কারণ শ্রীলংকার ৬ জন বোলারের মধ্যে মাত্র একজনই ছিলেন বাঁহাতি।
বাংলাদেশের হয়ে পাঁচ নম্বরে দেখা যায় প্রথম একজন ডানহাতি ব্যাটসম্যান তৌহিদ হৃদয়কে। আর তার সাথে মিলেই ইনিংস সেরা ৫৯ রানের জুটি গড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত।
যদিও ম্যাচশেষ তিনি এটাকে কোন অসুবিধা হিসেবে মানতে চাননি।
“‘আমার মনে হয় না, এটা কোনো সমস্যা ছিল। কারণ, সবাই বাঁহাতি–ডানহাতি বোলারদের খেলার প্রস্তুতি নিয়েই আসে। তবে ব্যাটসম্যানরা উপরের দিকে পার্টনারশিপ গড়তে পারলে আমাদের এত স্ট্রাগল করতে হত না” – বলেন নাজমুল হোসেন।