ঢাকা ০৫:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি ::
আমাদের নিউজপোর্টালে আপনাকে স্বাগতম... সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

ইউনুস -বাইডেনের বৈঠকে অগ্রাধিকার সংস্কার সহযোগিতায় যে বিষয়ে আলোচনা হতে পারে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৪৪:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৮৯ বার পড়া হয়েছে

নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে বৈঠক হতে যাচ্ছে।
বাংলশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে আজ মঙ্গলবার।

ভারতের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্ক রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। ড. ইউনূসের সঙ্গে বাইডেনের বৈঠকে ভারত প্রসঙ্গ আসতে পারে। এক্ষেত্রে দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে দূতিয়ালি করার সুযোগ থাকবে বাইডেনের।

এ কূটনীতিক বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ আছে। এই সরকার এটা নিয়ে আন্তরিকতা দেখাচ্ছে। সম্প্রতি মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফরে সংস্কার নিয়ে আলোচনা বেশি গুরুত্ব পেয়েছে; বিশেষ করে অর্থনৈতিক সংস্কার। এক্ষেত্রে সংস্কার ইস্যু বা সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। মিয়ানমার পরিস্থিতি নিয়ে কথা আসতে পারে।আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন ড. ইউনূস। ওই দিন রাতে নিউইয়র্ক থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা করার কথা রয়েছে প্রধান উপদেষ্টার।

নিউইয়র্কে কাজ করেছেন এবং এখন কাজ করছেন—বাংলাদেশের এমন পাঁচজন কূটনীতিক এই প্রতিবেদককে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট সাধারণত জাতিসংঘ অধিবেশনে তাঁর নির্ধারিত বক্তৃতার দিন সকালে নিউইয়র্কে পৌঁছান। তিনি সেদিন সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে বক্তৃতা দেন। এরপর বিকেলে জাতিসংঘের অধিবেশনে আসা রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানদের সম্মানে সংবর্ধনার আয়োজন করেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন চলার ফাঁকে কোনো দেশের শীর্ষ নেতার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দ্বিপক্ষীয় সাক্ষাৎ প্রায় বিরল।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ইউনুস -বাইডেনের বৈঠকে অগ্রাধিকার সংস্কার সহযোগিতায় যে বিষয়ে আলোচনা হতে পারে

আপডেট সময় : ০৪:৪৪:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে বৈঠক হতে যাচ্ছে।
বাংলশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে আজ মঙ্গলবার।

ভারতের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্ক রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। ড. ইউনূসের সঙ্গে বাইডেনের বৈঠকে ভারত প্রসঙ্গ আসতে পারে। এক্ষেত্রে দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে দূতিয়ালি করার সুযোগ থাকবে বাইডেনের।

এ কূটনীতিক বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ আছে। এই সরকার এটা নিয়ে আন্তরিকতা দেখাচ্ছে। সম্প্রতি মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফরে সংস্কার নিয়ে আলোচনা বেশি গুরুত্ব পেয়েছে; বিশেষ করে অর্থনৈতিক সংস্কার। এক্ষেত্রে সংস্কার ইস্যু বা সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। মিয়ানমার পরিস্থিতি নিয়ে কথা আসতে পারে।আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন ড. ইউনূস। ওই দিন রাতে নিউইয়র্ক থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা করার কথা রয়েছে প্রধান উপদেষ্টার।

নিউইয়র্কে কাজ করেছেন এবং এখন কাজ করছেন—বাংলাদেশের এমন পাঁচজন কূটনীতিক এই প্রতিবেদককে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট সাধারণত জাতিসংঘ অধিবেশনে তাঁর নির্ধারিত বক্তৃতার দিন সকালে নিউইয়র্কে পৌঁছান। তিনি সেদিন সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে বক্তৃতা দেন। এরপর বিকেলে জাতিসংঘের অধিবেশনে আসা রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানদের সম্মানে সংবর্ধনার আয়োজন করেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন চলার ফাঁকে কোনো দেশের শীর্ষ নেতার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দ্বিপক্ষীয় সাক্ষাৎ প্রায় বিরল।