ঢাকা ০৭:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৫ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি ::
আমাদের নিউজপোর্টালে আপনাকে স্বাগতম... সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

‘বাদ পড়া’ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:১৬:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ৭৩ বার পড়া হয়েছে

২০১২ সালের আগে স্থাপিত ও চালুর জন্য আবেদন করা সব বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন একদল শিক্ষক। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আজ সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো তাঁরা এই কর্মসূচি পালন করছেন।

বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির ডাকে গতকাল রোববার থেকে এ কর্মসূচি চলছে। সমিতির মহাসচিব মো. ফরিদুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, সরকার থেকে আশ্বাস পেলেই তাঁরা কর্মসূচি প্রত্যাহার করে চলে যাবেন।
আন্দোলনকারী শিক্ষকেরা জানিয়েছেন, ২০১৩ সালে ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করা হয়, যার মাধ্যমে ইতিহাস রচিত হয়। কিন্তু ওই সময় যে পরিসংখ্যান করা হয়েছিল, তাতে ‘জাতীয়করণযোগ্য’, জেলা-উপজেলা থেকে যাচাই-বাছাই করা এবং ২০১২ সালের ২৭ মের আগে আবেদন করা সব বিদ্যালয় জাতীয়করণের আওতায় আনা হয়নি। তাঁরা চান, বাদ পড়া ওই বিদ্যালয়গুলোও যেন জাতীয়করণ করা হয়।
বাদ পড়া’ এমন ধরনের বিদ্যালয়ের সংখ্যা চার হাজারের বেশি হবে বলে ধারণা করছেন আন্দোলনকারী শিক্ষক সংগঠন বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির মহাসচিব মো. ফরিদুল ইসলাম।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

‘বাদ পড়া’ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

আপডেট সময় : ০৬:১৬:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩

২০১২ সালের আগে স্থাপিত ও চালুর জন্য আবেদন করা সব বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন একদল শিক্ষক। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আজ সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো তাঁরা এই কর্মসূচি পালন করছেন।

বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির ডাকে গতকাল রোববার থেকে এ কর্মসূচি চলছে। সমিতির মহাসচিব মো. ফরিদুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, সরকার থেকে আশ্বাস পেলেই তাঁরা কর্মসূচি প্রত্যাহার করে চলে যাবেন।
আন্দোলনকারী শিক্ষকেরা জানিয়েছেন, ২০১৩ সালে ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করা হয়, যার মাধ্যমে ইতিহাস রচিত হয়। কিন্তু ওই সময় যে পরিসংখ্যান করা হয়েছিল, তাতে ‘জাতীয়করণযোগ্য’, জেলা-উপজেলা থেকে যাচাই-বাছাই করা এবং ২০১২ সালের ২৭ মের আগে আবেদন করা সব বিদ্যালয় জাতীয়করণের আওতায় আনা হয়নি। তাঁরা চান, বাদ পড়া ওই বিদ্যালয়গুলোও যেন জাতীয়করণ করা হয়।
বাদ পড়া’ এমন ধরনের বিদ্যালয়ের সংখ্যা চার হাজারের বেশি হবে বলে ধারণা করছেন আন্দোলনকারী শিক্ষক সংগঠন বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির মহাসচিব মো. ফরিদুল ইসলাম।